Info@evergreenhub.store
Whatsapp:01882344252

Amrupali Mango
৳ 1,490.00 – ৳ 5,690.00
🥭 “আসছে আমরুপালি – মিষ্টির চেয়েও মিষ্টি!” 🍯
টাটকা, রসালো ও ঘ্রাণে মাতাল করা আমরুপালি এখন আপনার হাতের নাগালে!
🌟 আমরুপালি আমের বিশেষত্ব
✅ ১০০% ফরমালিন ও কেমিক্যালমুক্ত
✅ কৃষকের নিজস্ব বাগান থেকে সংগ্রহিত
✅ ছোট আকার হলেও শাঁসে ঠাসা – কাঁচা থাকতেও মিষ্টি ঘ্রাণ!
✅ আঁশবিহীন, খেতে জিভে লেগে থাকার মতো
✅ অতিমিষ্ট, গাঢ় রঙের ও ঘন শাঁসযুক্ত
( ডেলিভারি চার্জসহ )
প্রাকৃতিক মিষ্টতা আর দুধের মতো মসৃণ স্বাদের এক অপূর্ব মেলবন্ধন — আমরুপালি আম! কোনো কেমিক্যাল ছাড়াই সম্পূর্ণ প্রাকৃতিকভাবে উৎপাদিত এই আমগুলো সরাসরি চলে আসছে বাগান থেকে আপনার টেবিলে। নরম, রসালো ও সুগন্ধি প্রতিটি কামড়েই থাকবে ঘ্রাণে ভরপুর সুখানুভূতি। এখনই অর্ডার করুন ।
আমাদের আমের বৈশিষ্ট্য সমূহ :
-
-
চরম মিষ্টতা ও ঘন রস
আম্রপালি আম খুবই মিষ্টি, রসালো এবং খাওয়ার সময় মুখে মাখন-মাখন অনুভব হয়। -
ঘন শাঁস ও আঁশবিহীন
এর শাঁস ঘন, মসৃণ ও প্রায় আঁশহীন, তাই খাওয়া ও পরিবেশন দুটোই সহজ। -
ছোট আকৃতি, কিন্তু ওজনে ভারি
অন্যান্য আমের তুলনায় ছোট হলেও শাঁসের পরিমাণ বেশি এবং বিচি ছোট হওয়ায় খাওয়ার উপযুক্ত অংশ বেশি পাওয়া যায়। -
দীর্ঘ সময় সংরক্ষণযোগ্য
ভালোভাবে সংরক্ষণ করলে অন্যান্য জাতের তুলনায় বেশি দিন টিকেথাকে, তাই এটি বাণিজ্যিকভাবে জনপ্রিয়। -
স্বাদ ও ঘ্রাণে স্বতন্ত্রতা
আম্রপালি আমের ঘ্রাণ ও স্বাদ অন্য সব আম থেকে আলাদা – একবার খেলে মনে রাখার মতো।
-
আম আমাদের স্বাস্থ্যের জন্য কতটা উপকারী ?
আম আমাদের স্বাস্থ্যের জন্য কতটা উপকারী ?
উচ্চ পরিমাণে ভিটামিন C: আমে প্রচুর ভিটামিন C থাকে, যা রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়াতে সাহায্য করে এবং ত্বককে উজ্জ্বল রাখে।
চোখের জন্য উপকারী: আমে রয়েছে ভিটামিন A, যা চোখের দৃষ্টিশক্তি ভালো রাখতে সহায়তা করে এবং রাতকানা রোগ প্রতিরোধে সহায়ক।
হজমে সাহায্য করে: আমে এনজাইম ও আঁশ (ফাইবার) থাকে, যা হজম প্রক্রিয়া উন্নত করে এবং কোষ্ঠকাঠিন্য দূর করে।
অ্যান্টিঅক্সিডেন্টসমৃদ্ধ: আমে থাকা অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট উপাদান যেমন বিটা-ক্যারোটিন শরীরের কোষকে ক্ষতির হাত থেকে রক্ষা করে এবং ক্যানসার প্রতিরোধে সাহায্য করতে পারে।
ত্বকের যত্নে সহায়ক: আম খাওয়ার ফলে ত্বক ভিতর থেকে পুষ্টি পায়, ত্বক মসৃণ ও কোমল হয়। এটি ব্রণ বা দাগ দূর করতেও সহায়ক।
✅ বাগানের ফ্রেশ/প্রাকৃতিকভাবে পাকানো আমের বৈশিষ্ট্য:
-
রঙে বৈচিত্র্য থাকে:
-
পুরো আমে একসাথে হলুদ রঙ হয় না।
-
ডাঁটার পাশে সবুজ অংশ থাকতে পারে, নিচের দিকে হলুদ হতে থাকে।
-
-
গন্ধ:
-
প্রাকৃতিক আমে মিষ্টি ও মনোমুগ্ধকর গন্ধ থাকে।
-
দূর থেকেও সেই গন্ধ অনুভব করা যায়।
-
-
চামড়ায় দাগ বা দাগের মতো স্পট থাকতে পারে:
-
হালকা বাদামী বা কালচে দাগ দেখা যায় (এটি স্বাভাবিক)।
-
প্রাকৃতিক ফলের বৈশিষ্ট্য।
-
-
ডাঁটা শক্ত এবং টাটকা থাকে:
-
কাটলে সাদা দুধের মতো রস বের হতে পারে (ল্যাটেক্স), যা প্রাকৃতিক আমের চিহ্ন।
-
-
খেতে রসালো, মিষ্টি ও ফাইবার কম থাকে (ভেদভেদ জাত ভেদে):
-
মুখে নেয়ার পরেই রসের স্বাদ পাওয়া যায়।
-
⚠️ কেমিক্যাল (কার্বাইড বা ইথিফন) দিয়ে পাকানো আমের বৈশিষ্ট্য:
-
অস্বাভাবিক রঙ:
-
পুরো আমে হঠাৎ করে ঝকঝকে হলুদ বা কমলা রঙ হয়।
-
অনেক সময় গায়ে চকচকে ভাব থাকে।
-
-
কোনো গন্ধ থাকে না বা কৃত্রিম গন্ধ হয়:
-
কার্বাইডে পাকানো আমে মিষ্টি গন্ধ থাকে না।
-
অনেক সময় গন্ধ একদমই থাকে না।
-
-
চামড়ায় দাগ কম বা একেবারে মসৃণ:
-
দেখতে খুব সুন্দর কিন্তু অস্বাভাবিকভাবে নিখুঁত।
-
-
ডাঁটা শুকনো বা কালচে হয়ে যায়:
-
কারণ কার্বাইড গরম তৈরি করে, যা ডাঁটা শুকিয়ে ফেলে।
-
-
খেতে কষ বা ঝাঁঝালো স্বাদ থাকে:
-
অনেক সময় মুখে খেলে জ্বালাভাব হয় বা টক–ঝাল লাগতে পারে।
-
✅ বাড়িতে ফ্রেশ আম রাখার সঠিক পদ্ধতি (পরামর্শ)
১. পাকা না-থাকা আম আলাদা করে ঘরের তাপমাত্রায় রাখুন
-
আধাপাকা বা গাছপাকা আমগুলো পাঁয়ের দিক নিচে রেখে একটি পাতলা কাপড়ের উপর ছড়িয়ে দিন।
-
সূর্যের আলো সরাসরি যেন না লাগে, তবে বাতাস চলাচল থাকতে হবে।
-
দিন দুই-তিনের মধ্যে ধীরে ধীরে পেকে যাবে।
২. একসাথে গাদাগাদি করে রাখবেন না
-
আমের গায়ে চাপ পড়লে bruise (ছোপ বা দাগ) হয়ে যায় এবং দ্রুত পচে যেতে পারে।
-
ফাঁকা ফাঁকা করে রাখলে বাতাস চলাচল করে ও ফাঙ্গাস হয় না।
-
বাসায় আনলে ১–২ দিন রেখে খেলে কেমিক্যাল দেওয়া আমে খোসা থেকে কালচে বা সাদা দাগ পড়ে।
-
প্রাকৃতিক আম ফ্রিজে রাখলেও অতিরিক্ত পানি বের হয় না, কিন্তু কেমিক্যালযুক্ত আমে গলে পানি বের হয়
পরিমাণ নির্বাচন করুন | 10 KG, 20 KG, 30 KG, 40 KG |
---|
Only logged in customers who have purchased this product may leave a review.
Reviews
There are no reviews yet.