Fozli Mango

৳ 1,390.00৳ 5,560.00

🍃 তাজা ফজলি আম – মিষ্টি স্বাদের খাজনা আপনার ঘরে!

🌟 ফযলি আমের বিশেষত্ব : 

✅ ১০০% কেমিক্যালমুক্ত, শুদ্ধ ও সুগন্ধি ফজলি আম সরাসরি কৃষকের বাগান থেকে।
✅ সতেজতা আর স্বাদের সর্বোচ্চ মান বজায় রেখে প্যাকেজিং।
✅ প্রতিটি আমে আছে ঘন শাঁস আর অতিমিষ্ট স্বাদ যা মধুর স্মৃতি তৈরি করবে।
✅ আপনার পরিবারের জন্য সেরা গ্রীষ্মের উপহার – স্বাস্থ্যকর ও টাটকা ফজলি আম।
✅ সহজ অর্ডার, দ্রুত ডেলিভারি – স্বাদে ভরপুর ফজলি আম এখন এক ক্লিকে!

( ডেলিভারি চার্জসহ )

SKU: Fozli Mango Category:

এই গরমে আপনার মনকে সতেজ করতে নিয়ে এসেছি ঐতিহ্যবাহী ফজলি আম! এর মিষ্টি গন্ধ, সোনালি রঙ এবং রসালো শাঁস আপনাকে নিয়ে যাবে এক ভিন্ন জগতে। এটি শুধু একটি ফল নয়, এটি একটি অভিজ্ঞতা। সরাসরি আম বাগান থেকে সংগৃহীত, সম্পূর্ণ প্রাকৃতিক উপায়ে পাকানো এই আমগুলি আপনার সকালের নাস্তা, দুপুরের খাবার বা সন্ধ্যার জলখাবারে যোগ করবে এক নতুন মাত্রা। আইসক্রিম, জুস বা সালাদেও ব্যবহার করতে পারেন এই আম। পরিবারের সবাইকে নিয়ে উপভোগ করুন প্রকৃতির এই অসাধারণ উপহার। অনলাইনে অর্ডার করুন এবং আপনার দোরগোড়ায় সেরা ফজলি আমের স্বাদ গ্রহণ করুন!

আমাদের আমের বৈশিষ্ট্য সমূহ :

১. বিশাল আকার ও রসালো শাঁস: ফজলি আম তার বড় আকারের জন্য পরিচিত, সাথে থাকে সোনালী, রসালো এবং সুগন্ধি শাঁস যা মুখে দিলেই গলে যায়।

২. অতুলনীয় মিষ্টি স্বাদ: এই আম প্রাকৃতিকভাবেই মিষ্টি ও সুস্বাদু, যা গ্রীষ্মের তীব্র গরমে আপনার মন ও শরীরকে সতেজ করে তুলবে।

৩. মৌসুমের শেষ দিকের ফল: যখন অন্যান্য আমের মৌসুম প্রায় শেষ, তখনই আসে ফজলির সময়। তাই এই আম আপনাকে দীর্ঘ সময় ধরে আমের স্বাদ উপভোগ করার সুযোগ করে দেয়।

৪. সম্পূর্ণ প্রাকৃতিক ও তাজা: আমাদের ফজলি আম সরাসরি বাগান থেকে সংগ্রহ করা হয় এবং কোনো রকম ক্ষতিকারক রাসায়নিক ছাড়াই প্রাকৃতিকভাবে পাকানো হয়, যা এর আসল স্বাদ ও গুণমান বজায় রাখে।

৫. বহুমুখী ব্যবহার: শুধু ফল হিসেবেই নয়, এই আম দিয়ে তৈরি করতে পারেন দারুণ সব জুস, স্মুদি, আমসত্ত্ব বা অন্যান্য ডেজার্ট।

আম আমাদের স্বাস্থ্যের জন্য কতটা উপকারী ?

আম আমাদের স্বাস্থ্যের জন্য কতটা উপকারী ?
উচ্চ পরিমাণে ভিটামিন C: আমে প্রচুর ভিটামিন C থাকে, যা রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়াতে সাহায্য করে এবং ত্বককে উজ্জ্বল রাখে।

চোখের জন্য উপকারী: আমে রয়েছে ভিটামিন A, যা চোখের দৃষ্টিশক্তি ভালো রাখতে সহায়তা করে এবং রাতকানা রোগ প্রতিরোধে সহায়ক।

হজমে সাহায্য করে: আমে এনজাইম ও আঁশ (ফাইবার) থাকে, যা হজম প্রক্রিয়া উন্নত করে এবং কোষ্ঠকাঠিন্য দূর করে।

অ্যান্টিঅক্সিডেন্টসমৃদ্ধ: আমে থাকা অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট উপাদান যেমন বিটা-ক্যারোটিন শরীরের কোষকে ক্ষতির হাত থেকে রক্ষা করে এবং ক্যানসার প্রতিরোধে সাহায্য করতে পারে।

ত্বকের যত্নে সহায়ক: আম খাওয়ার ফলে ত্বক ভিতর থেকে পুষ্টি পায়, ত্বক মসৃণ ও কোমল হয়। এটি ব্রণ বা দাগ দূর করতেও সহায়ক।

বাগানের ফ্রেশ/প্রাকৃতিকভাবে পাকানো আমের বৈশিষ্ট্য:

  1. রঙে বৈচিত্র্য থাকে:

    • পুরো আমে একসাথে হলুদ রঙ হয় না।

    • ডাঁটার পাশে সবুজ অংশ থাকতে পারে, নিচের দিকে হলুদ হতে থাকে।

  2. গন্ধ:

    • প্রাকৃতিক আমে মিষ্টি ও মনোমুগ্ধকর গন্ধ থাকে।

    • দূর থেকেও সেই গন্ধ অনুভব করা যায়।

  3. চামড়ায় দাগ বা দাগের মতো স্পট থাকতে পারে:

    • হালকা বাদামী বা কালচে দাগ দেখা যায় (এটি স্বাভাবিক)।

    • প্রাকৃতিক ফলের বৈশিষ্ট্য।

  4. ডাঁটা শক্ত এবং টাটকা থাকে:

    • কাটলে সাদা দুধের মতো রস বের হতে পারে (ল্যাটেক্স), যা প্রাকৃতিক আমের চিহ্ন।

  5. খেতে রসালো, মিষ্টি ও ফাইবার কম থাকে (ভেদভেদ জাত ভেদে):

    • মুখে নেয়ার পরেই রসের স্বাদ পাওয়া যায়।


⚠️ কেমিক্যাল (কার্বাইড বা ইথিফন) দিয়ে পাকানো আমের বৈশিষ্ট্য:

  1. অস্বাভাবিক রঙ:

    • পুরো আমে হঠাৎ করে ঝকঝকে হলুদ বা কমলা রঙ হয়।

    • অনেক সময় গায়ে চকচকে ভাব থাকে।

  2. কোনো গন্ধ থাকে না বা কৃত্রিম গন্ধ হয়:

    • কার্বাইডে পাকানো আমে মিষ্টি গন্ধ থাকে না।

    • অনেক সময় গন্ধ একদমই থাকে না।

  3. চামড়ায় দাগ কম বা একেবারে মসৃণ:

    • দেখতে খুব সুন্দর কিন্তু অস্বাভাবিকভাবে নিখুঁত।

  4. ডাঁটা শুকনো বা কালচে হয়ে যায়:

    • কারণ কার্বাইড গরম তৈরি করে, যা ডাঁটা শুকিয়ে ফেলে।

  5. খেতে কষ বা ঝাঁঝালো স্বাদ থাকে:

    • অনেক সময় মুখে খেলে জ্বালাভাব হয় বা টক–ঝাল লাগতে পারে।

বাড়িতে ফ্রেশ আম রাখার সঠিক পদ্ধতি (পরামর্শ)

১. পাকা না-থাকা আম আলাদা করে ঘরের তাপমাত্রায় রাখুন

  • আধাপাকা বা গাছপাকা আমগুলো পাঁয়ের দিক নিচে রেখে একটি পাতলা কাপড়ের উপর ছড়িয়ে দিন।

  • সূর্যের আলো সরাসরি যেন না লাগে, তবে বাতাস চলাচল থাকতে হবে।

  • দিন দুই-তিনের মধ্যে ধীরে ধীরে পেকে যাবে।

২. একসাথে গাদাগাদি করে রাখবেন না

  • আমের গায়ে চাপ পড়লে bruise (ছোপ বা দাগ) হয়ে যায় এবং দ্রুত পচে যেতে পারে।

  • ফাঁকা ফাঁকা করে রাখলে বাতাস চলাচল করে ও ফাঙ্গাস হয় না।

  • বাসায় আনলে ১–২ দিন রেখে খেলে কেমিক্যাল দেওয়া আমে খোসা থেকে কালচে বা সাদা দাগ পড়ে।

  • প্রাকৃতিক আম ফ্রিজে রাখলেও অতিরিক্ত পানি বের হয় না, কিন্তু কেমিক্যালযুক্ত আমে গলে পানি বের হয়

পরিমাণ নির্বাচন করুন

10 KG, 20 KG, 30 KG, 40 KG

Reviews

There are no reviews yet.

Only logged in customers who have purchased this product may leave a review.